তবে স্কুল কমিটিকে এবং মাঠের মূল মালিকদের না জানিয়ে কীভাবে ক্রীড়া উন্নয়ন বোর্ড মাঠটি তাদের দখলে নিলো, সে ব্যাপারে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ‘প্রাচীনকাল থেকেই এই মাঠে প্রতিবছর পহেলা বৈশাখে ঘুড়ি উৎসব, বৈশাখী মেলাসহ নানা গ্রামীণ সাংস্কৃতিক উৎসব পালন করা হতো। কালের বিবর্তনে পরিকল্পিতভাবে সেগুলো বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। ৫ আগস্টের পর দেশ এখন মুক্ত, জনগণ এখন স্বাধীন। আমি মুক্ত কণ্ঠে বলতে চাই, জনগণ স্বাধীনভাবে এই মাঠেই বৈশাখী মেলা ব্যাপক আনন্দ উৎসাহ নিয়ে পালন করবে।’
এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোজাদ্দেদ আলী বাবু, বিএনপি নেতা ওমর শাহনেওয়াজ, মোকাররম হোসেন সাজ্জাদ, আশরাফ হোসেন, আতিকুর রহমান মানিক, যুবদল নেতা মাহবুব আলম স্বাধীন, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা মোঃ সোহেল রানা, অ্যাডভোকেট শাহিন, শ্রমিক দল নেতা মোঃ শাহিন প্রমুখ।